বিশ্বের শীর্ষ ধনী তিনি। তাকে আমরা চিনি বৈদ্যুতিক গাড়ির প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান টেসলা মোটরস ও মহাকাশ ভ্রমণ সংস্থা স্পেসএক্সের সিইও হিসেবে। টেসলা, পেপ্যালসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে তার নাম। হ্যাঁ ঠিক ধরেছেন, তিনি ইলন মাস্ক। ২০৫০ সালের মধ্যে মঙ্গল গ্রহে একটি পরিপূর্ণ শহর স্থাপনের পরিকল্পনা করে অদ্ভুত অদ্ভুত সব পরিকল্পনা করে এগিয়ে চলছেন তিনি।
ছোটবেলা গল্প শুনলে আমরা দেখি ইলন ছিলেন একদমই শান্তশিষ্ট প্রকৃতির এক ছেলে। এতটাই শান্ত প্রকৃতির ছিলেন যে যে বাবা-মা তাকে বধির ভেবে বসেছিলেন। সেই ইলনই এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী।
ছোটবেলায় অন্য দশ বছর বয়সী শিশুরা যেখানে বাইক চালানো কিংবা একাডেমিক পরালেখায় ব্যস্ত ছিলো সেখানে ইলন মাস্ক একদম ভিন্ন একটি বিষয় নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন! আর দশটা বাচ্চার মতোই বিভিন্ন দক্ষতার সাথে মানিয়ে নিতে চেষ্টা তারও ছিলো। কিন্তু মাস্ক এমন একটা বিষয় নিয়ে ব্যস্ত ছিলো যা আসলে কেউ ভাবতেই পারতো না। হ্যাঁ, মাস্ক তার ঘরে বসে তখন ভিডিও গেম তৈরি করতে ব্যস্ত ছিলেন।
মাত্র ১২ বছর বয়সে, তিনি Blastar নামক একটি গেম তৈরি করেন। এটি ছিলো একটি স্পেস শ্যুটার গেম। গেমটি Commodore Vic-20 নামক কম্পিউটার ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছিল এবং এখনও এই গেমটি খেলার জন্য উপযুক্ত আছে। উল্লেখ্য ইলন গেমের কোডটি একটি কম্পিউটার ম্যাগাজিনের কাছে বিক্রি করে এবং এটি থেকে $500 উপার্জন করেন। যদিও আমাদের কাছে এমন গেম রয়েছে যা প্রায় আমাদের বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা দেয়, ব্লাস্টার 39 বছর পরেও খবরে রয়েছে। উল্লেখ্য Tomas Lloret ইন্টারনেটে পাওয়া এই ক্লাসিকটির একটি HTML সংস্করণ তৈরি করার চেষ্টা করেছেন।
CLICK HERE to read more stories.
No Comments
Leave a comment